British Pronunciation and American Pronunciation

British Pronunciation and American Pronunciation

আমাদের প্রথমে জানা দরকার কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ Accent নাকি Pronunciation? সহজভাবে বলতে আমরা বাঙালি কিন্তু অঞ্চলভেদে আমাদের কথার স্টাইল অর্থাৎ accent ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। এজন্য অনেক সময় এক অঞ্চলের লোকজন অন্য অঞ্চলের লোকজনের কথা সহজে বুঝতে পারে না। আবার অঞ্চলভেদে accent ভিন্ন থাকলেও কিন্তু স্কুল কলেজে অর্থাৎ পাঠ্যপুস্তকে standard pronunciation শেখানো হয়। এজন্য এক অঞ্চলের লোকজন অন্য অঞ্চলের লোকজনের সাথে কথা বলতে তেমন অসুবিধা হয় না। সুতরাং American accent, British accent নাকি অন্য accent অনুসরণ করবেন সেটা আপনাদের ইচ্ছা। এতটুকু আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি যে standard pronunciation শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখন আসল কথায় আসা যাক। British English and American English এ vocabulary এবং grammar অংশে পার্থক্য থাকলেও British Pronunciation এবং American Pronunciation এ তেমন বেশি পার্থক্য নেই। British pronunciation এবং American pronunciation এ যে পার্থক্যগুলো রয়েছে তারমধ্যে থেকে কমন পার্থক্যগুলো নিচে দেওয়া হলো। 

1. একটি প্রধান পার্থক্য হলো r এর উচ্চারণ। আমেরিকানরা প্রায় সকলক্ষেত্রে r এর উচ্চারণ করে। কিন্তু ব্রিটিশরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে r এর উচ্চারণ করে আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে r এর উচ্চারণ করে না।

2. ব্রিটিশ উচ্চারণে Vowel Sound এর পরে যদি r থাকে, তাহলে r উচ্চারিত হবে না।
Example: Part /pɑːt/ = ফাট। এখানে, vowel sound এর পর r থাকাতে r উচ্চারিত হয়নি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে r উচ্চারিত হবে। Ex: Part /pɑːrt/ = ফার্ট। সুতরাং ফাট এবং ফার্ট উভয় উচ্চারণ সঠিক।

3. যদি দুইটি Vowel Sound এর মধ্যে r থাকে, তাহলে r উচ্চারিত হবে।
Ex: February = ফেব্রুয়ারি। এখানে, a এর পর r এবং r এর পর y অর্থাৎ দুইটি Vowel Sound এর মধ্যে r থাকাতে r উচ্চারিত হয়েছে। এখানে, y হলো Semi-Vowel.

4. Syllable এর শেষ অক্ষর r এবং re হলে ব্রিটিশ উচ্চারণে r উচ্চারিত হয় না।
Ex: Car = খা(র)। ফাস্ট ব্র্যাকেটে (র) মানে আমেরিকান উচ্চারণে র হবে। আবার, More = মো(র)। সুতরাং সিলেবল এর শেষ অক্ষর r এবং re ব্রিটিশ উচ্চারণে উচ্চারিত হয়নি।

আরও কিছু নিয়ম দেওয়া যাক যেগুলো সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় তবে জেনে রাখা ভালো। 

1. a = এই এর উচ্চারণ, ব্রিটিশ উচ্চারণে /ɑː/ = আঃ এর মতো হবে। Ex: ask /ɑːsk/ = আস্ক, example /ɪɡˈzɑːmpl/ = ইগযাম্পল (এক্সাম্পল) ইত্যাদি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে /æ/ = এ্যা এর মতো হবে। Ex: ask /æsk/ = এ্যাস্ক, example /ɪɡˈzæmpl/ = ইগয্যাম্পল ইত্যাদি। 

2. o = ওউ এর উচ্চারণ, ব্রিটিশ উচ্চারণে /ɒ/ = অ এর মতো হবে। Ex: want /wɒnt/ = ওয়ন্ট, stop /stɒp/ = স্টপ ইত্যাদি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে /ɑː/ = আঃ এর মতো হবে। Ex: want /wɑːnt/ = ওয়ান্ট, stop /stɑːp/ = স্টাপ ইত্যাদি।

3. i = ই এর উচ্চারণ, ব্রিটিশ উচ্চারণে /ɪ/ = ই এর মতো হবে। Ex: advertisement /ədˈvɜːtɪsmənt/ = এডভাঠিসমেন্ট, privacy /ˈprɪvəsi/ = ফ্রিভেসি ইত্যাদি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে /aɪ/ = আই এর মতো হবে। Ex: advertisement /ˌædvərˈtaɪzmənt/ = এ্যাডভারঠাইযমেন্ট, privacy /ˈpraɪvəsi/ = ফ্রাইভেসি ইত্যাদি।

4. u = ইউ এর উচ্চারণ, ব্রিটিশ উচ্চারণে /juː/ = ইয়ূ এর মতো হবে। Ex: student /ˈstjuːdnt/ = স্টিয়ূডেন্ট, new /njuː/ = নিয়ূ ইত্যাদি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে /uː/ = ঊ এর মতো হবে। Ex: student /ˈstuːdnt/ = স্টূডেন্ট, new /nuː/ = নঊ ইত্যাদি।

5. t = ট / ঠ এর উচ্চারণ, ব্রিটিশ উচ্চারণে /t/ = ঠ এর মতো হবে। Ex: better /ˈbetə(r)/ = বেঠা, water /ˈwɔːtə(r)/ = ওয়োঠা ইত্যাদি। কিন্তু আমেরিকান উচ্চারণে /t/ = ড এর মতো হবে। Ex: better /ˈbetər/ = বেডার, water /ˈwɔːtər/ = ওয়াডার ইত্যাদি।

Note: প্রথমে বলে রাখি, যেকোনো সাউন্ড 100% শুদ্ধভাবে লিখে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আপনারা বলতে পারেন নিয়ূ বা নঊ বাংলা বানান ভুল এটার সঠিক হবে নিউ। হ্যাঁ, আপনি ঠিক বলেছেন তবে একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। Water এই শব্দটি ব্রিটিশরা উচ্চারণ করে ওয়োঠা, আমেরিকানরা উচ্চারণ করে ওয়াডার আবার আমরা বাঙালিরা উচ্চারণ করি ওয়াটার। এখানে বাংলা বানান ওয়োঠা বা ওয়াডার ভুল, সঠিক হলো ওয়াটার। কিন্তু কারা কিভাবে উচ্চারণ করে অর্থাৎ বোঝানোর স্বার্থে ওয়োঠা বা ওয়াডার লিখতে বাধ্য। যেহেতু আমরা ইংরেজি শিখতে এসেছি সুতরাং বাংলা বানানে ভুল হলো নাকি শুদ্ধ হলো সেটা বিষয় না। ইংরেজি উচ্চারণ শুদ্ধ হলো নাকি সেটা প্রধান বিষয়। ইংরেজি শিখতে এসে বাংলায় ফোকাস দেওয়া যাবে না বরং ইংরেজিতেই ফোকাস দিতে হবে। 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here